শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক | ০৬:১৮ পিএম, ২০২১-০১-২৭
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নির্বাচনী প্রজেক্ট তৈরি করে আওয়ামী পুলিশ একটি অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিজয়ী করেছে। দেশের জনগণের ভোটাধিকার হরণ নয়, আওয়ামী লীগ দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারও হরণ করেছে। জনগণের কাছে আওয়ামী লীগের কোন ধরনের আস্থা না থাকায়, তারা জনগণকে ভয় পায়। বিএনপির রাজনীতি সবসময় এদেশের মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে আসছে। গণতন্ত্রের মা বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে ঘিরে গত দুই থেকে তিন দিন ধরে সন্দ্বীপ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের সশস্ত্র ক্যাডারদের নগরীতে এড়ে জড়ো করেছে। সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র গুলোকে ভোর থেকে নিজেদের দখলে নিয়ে ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করে কেন্দ্র থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে। শুধু সাধারণ ভোটারদের নয়, বিএনপির মনোনীত প্রার্থীদের নির্বাচনী এজেন্টদেরকেও কেন্দ্র থেকে বের করে দিয়েছে সশস্ত্র আওয়ামী ক্যাডাররা।
গতকাল চসিক নির্বাচন শেষে নাসিমন ভবনের দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এসব কথা বলেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেছেন, আওয়ামী লীগের আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন চসিক নির্বাচনের আগে মক ভোটিংয়ের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে ইভিএমে ভোট চুরির সকল কৌশল শিখিয়েছে ভোট ডাকাতির জন্য। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, যে নির্বাচনে ভোটাররা কোন প্রকার ভোট প্রয়োগ করার সুযোগ পাননি, সেখানে নির্বাচন বর্জন করার কথায় আসেনা।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডাঃ শাহাদাত হোসেন বলেছেন, নির্বাচন কমিশন ভোটারদের এনআইডি নিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসার ঘোষণা দিয়ে ভোটকেন্দ্র গুলোতে এনআইডি কার্ডব্যতিত বহিরাগত মাস্তানদের অভয়ার্য করেছে ভোটকেন্দ্র গুলোকে। এছাড়া মেশিনের ব্যালেট সুরক্ষা ও বহিরাগতদের নগরী ছাড়ার ঘোষণাও দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশন। এসব বিষয়ে নির্বাচন কমিশন কোন প্রকার কর্ণপাত না করে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্লজ্জভাবে সহযোগিতা করেছে। ভোটকেন্দ্র গুলোতে নির্বাচনী সহিংসতায় বিএনপির দুই শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আওযামী বহিরাগত সন্ত্রানীদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি নারী ভোটার ও নারী নেত্রীরাও। বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে নারী ভোটারদের শারীরিকভাবে লাঞ্জিত করে হেনস্থ করেছে আওয়ামী সশস্ত্র ক্যাডারবাহিনী। চসিক নির্বাচনের নামে নির্যাতনের নির্বাচনে পরিণত করেছে নির্বাচন কমিশন।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম, কেন্দ্রিয় বিএনপি নেতা মীর হেলাল উদ্দীন, সাবেক মন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ¦ আবু সুফিয়ান, শ্রমিক নেতা এম নাজিম উদ্দীন, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর।
স্টাফ রিপোর্টার : : নতুন করে কোনো বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে না। সলিমপুরে পাহাড় ব্যবস্থাপনার জন্য, কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খ...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : : হানিফ পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুটি সিএনজি অটোরিকশা, মিনিবাস ও মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিয়...বিস্তারিত
স্টাফ রিপোর্টার : : বিজয়া দশমীর আনুষ্ঠানিকতা শেষে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে প্রতিমা বিসর্জন শুরু হয়েছে। ব...বিস্তারিত
আমাদের ডেস্ক : : চট্টগ্রামে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২২ জনের দেহে করোনাভাইরাসের জীবাণু পাওয়া গেছে। শনাক্তের হার ১৮ দশমিক ১...বিস্তারিত
খবর বিজ্ঞপ্তি : চট্টগ্রাম নগরীর আসকার দীঘির পাড়ে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড-এর ৩৮৮তম শাখার উদ্বোধন করা হয়ে...বিস্তারিত
খবর বিজ্ঞপ্তি : বায়তুশ শরফ আদর্শ কামিল (অনার্স-মাস্টার্স) মাদ্রাসার ৪০তম বার্ষিক সভা ও নির্বাচিত বেসরকারী মাদ্রা...বিস্তারিত
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৯ - © 2024 Dainik amader Chattagram | Developed By Muktodhara Technology Limited